মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করতে হয়

আপনার যদি ফেসবুকে কোনো পেইজ পরিচালনা করে থাকেন বা ফেসবুকে নিজস্ব বা অন্য কোন ব্র্যান্ডের বিজনেস করে থাকেন অথবা ফেসবুকে পেইজে ভিডিও তৈরী করে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনি ফেসবুক পেইজ বুস্ট এই শব্দটির নাম শুনেছেন। এবং কোনো না কোনো সময়ে চিন্তা করেছেন আপনিও আপনার ফেসবুক পেইজ বুস্ট করবেন। 

মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করতে হয় এই আর্টিকেলে ফেইসবুক পেইজে বুস্ট করার পাশাপাশি আপনি জানতে পারবেন ফেসবুক পেইজে বুস্ট সংক্রান্ত আরও অনেক বিষয়াবলি সম্পর্কে। তো চলুন প্রথমেই জেনে আসি, ফেসবুক বুস্টিং কি এবং মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং সম্পর্কে আরো বিভিন্ন তথ্য। 

toc) #title=(Table of Content)

ফেসবুক বুস্টিং কি (What is Facebook Boosting?)

ফেসবুক বুস্টিং হচ্ছে, যেখানে আপনার বিজনেস রিলেটেড কন্টেন্ট অর্থাৎ ছবি বা ভিডিও দিতে হবে । যেই কন্টেন্টগুলোর নিচেই আমরা দেখতে পাই Boost লেখা । এই বুস্ট বাটনে ক্লিক করে আমরা মূলত ফেসবুকে পেইড এডস দেই । নির্দিস্ট বাজেটে নির্দিষ্ট দিনের জন্যে এড দিয়ে আমরা মূলত ওই ছবি বা ভিডিওকে আমাদের টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌছে দেওয়া হয়। তাকেই ফেসবুক বুস্টিং বলে।

ফেসবুক বুস্টিং করতে কি কি লাগে

আজকাল বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকে এড দিতে হলে আপনার একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড লাগবে যেইটা প্রধান বলেই বাংলাদেশে বুস্টিং সার্ভিস দেয়া অনেক এজেন্সি বা কোম্পানি গড়ে উঠেছে। একটা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড হাতে পেয়ে ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে যাওয়া এই সকল ব্যক্তি দেশে ডিজিটাল মার্কেটিং এর নামে যে বুস্টিং কালচার গোড়ে তুলেছে তাতে ডিজিটাল মাররেকেটিং ব্যপারটা অনেক সস্তা হয়ে পরছে। 

যাইহোক বুস্ট করার জন্যে আপনার ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থাকলে আপনি নিজেই এড দিতে পারবেন যদি খুব বেশি প্রফেশনালি চিন্তা না করেন। বাংলাদেশে কয়েকটি ব্যাংক প্রিপেইড ডুয়েল কারেন্সি কার্ড দিচ্ছে। যেমনঃ Eastern Bank Ltd ( EBL ) Midland Bank, City Bank সহ আরও কয়েকটি রয়েছে। আপনার একটি পাসপোর্ট থাকেই আপনি এই সকল ব্যংক থেকে প্রিপেইড কার্ড নিয়ে ডলার ব্যবহার করতে পারবেন।

কার্ড সম্পর্কে আর বিস্তারিত জানতে ব্যাংকগুলোর কল সেন্টারে করে করে জেনে নেওয়া যায় সহজেই, এখনকার সময়ে ফেসবুকে বুস্ট করা বা এড দেয়ার আগে যেই বিষয়গুলো আপনার জানা উচিত বা খেয়াল রাখা উচিত-

বর্তমানে ফেসবুকে অনেকেই বুস্ট করছে, কিন্তু কিছু ব্যপার না জেনে বুস্ট করলে আপনার পেইজ বা এড একাউন্ট রেস্ট্রিক্টেড হয়ে যেতে পারে যার ফোলে আপনি পরবর্তিতে আপনি আর ফেসবুকে বুস্ট করতে বা এড দিতে পারবেন না। এড দেয়াড় ক্ষেত্রে ফেসবুকের কিছু নীতিমালা ও গাইডলাইন রয়েছে যেগুলোকে Privacy Policy এবং Community Standerd বলে যেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে এবং কিছু Suspicius বা Usual Activity Avoid করতে হয়।

আরো পড়ুনঃ ডাটা এন্ট্রি কি, ডাটা এন্ট্রির কাজ করে কত টাকা আয় করা যায়? What is data entry,How much money can be earned by doing data entry work?

এজেন্সির মাধ্যমে কেন এ্যাড দেবেন

সর থেকে বেশি সংখ্যক অডিয়েন্সের কাছে আপনার এ্যাডটি সফলভাবে পৌঁছে দেয়ার জন্য যে ধরনের কৌশল জানা থাকা প্রয়োজন সেটা হয়তোবা অধিকাংশ সাধারণ ফেসবুক ইউজারের জানা থাকে না। এর বাইরেও এ্যাডের বিপরীতে ফেসবুককে পেমেন্ট দেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক মাস্টার কার্ড/ভিসা কার্ড/পে-পাল এর প্রয়োজন হয়, যেটা হয়তো অনেকের হাতেই থাকে না। এজেন্সির মাধ্যমে এ্যাড দেয়া ঠিক কেন প্রয়োজন পড়ে।

অভিজ্ঞতাঃ এ্যাড এজেন্সিগুলো নানা ধরনের পণ্যের বা সার্ভিস এর হাজারো এ্যাড প্রতিনিয়ত অনলাইনে পাবলিশ করছে, স্বভাবতই তারা সাধারণের থেকে অবশ্যই কিছুটা বেশি অভিজ্ঞ। তারা ফেসবুক কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড, এ্যাড পলিসি, কনভার্শন রেট, প্লেসমেন্ট, লোকেশন সিলেকশন এবং অডিয়েন্স ইন্টারেস্টের বিষয়গুলো মাথায় রেখে এ্যাড বুস্ট করে থাকে।

পেমেন্ট চ্যানেলঃ ফেইসবুককে পেমেন্ট করা বর্তমানে অনেকটা সহজ হলেও সেটা এখনো সাধারণের নাগালের বাইরে। ব্যাংকের ফরমালিটি সম্পন্ন করতে বেশ সময়ের প্রয়োজন হয়, এছাড়া বাংলাদেশ থেকে পে-পাল এর মাধ্যমে পেমেন্ট করাও সম্ভব নয়। তাই এজেন্সিকে কিছু সার্ভিস চার্জ দিয়ে খুব সহজেই এ্যাড দেয়া যায়।

ক্রিয়েটিভ কন্টেন্টঃ এজেন্সিগুলো সাধারনত আলাদা পেমেন্টের বিনিময়ে এ্যাডের কন্টেন্ট ও সেটার কাভার ফটো ডিজাইন করে দিয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়। ঘরে বসে মোবাইলে আয়

ফেসবুকে সর্বনিম্ন কত টাকা দিয়ে এ্যাড দেওয়া যায়

ফেসবুকে এ্যাড দিতে হলে সর্বনিম্ন বাজেট হলো 10 ডলার 10 দিনের জন্য। আপনি চাইলে এ্যাডের বাজেট আপনার ইচ্ছেমতো বাড়াতে পারবেন এবং এ্যাডটি যেকোনো সময় চালাতে পারবেন। দৈনিক ১১০ টাকা থেকে (USD $1) এ্যাড দেয়া সম্ভব যেটি আসলে ফেইসবুকের সর্বনিন্ম বাজেট হবে।

সূত্রঃ ২% ফি যোগ হবে বিকাশ/রকেটের/নগদের ক্ষেত্রে , এটি নির্ধারিত।

একটি এ্যাড সাধারণত কতবার দেখা যায়

যেকোনো একটি এ্যাড ঠিক কতবার দেখানো হবে এর সুনির্দিষ্ট সংখ্যা নেই, এ্যাডের পারফরমেন্স অনুযায়ী এবং ফেইসবুকের নিজস্ব কিছু নিয়ম অনুযায়ী (বাজেট, এ্যাড কোয়ালিটি স্কোর, প্রতিদ্বন্দী এ্যাডের পরিমান ও বাজেট ইত্যাদি) এটি কম বেশী হয়ে থাকে, এটি খুবই স্বাভাবিক।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম সাইট

ফেসবুক পেইড এ্যাড ও বুস্টিং এর জন্য কি কি প্রয়োজন

ফেসবুক পেইড অ্যাড ও বুস্টিংয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে নাহয় জানা গেলো। তবে কথা হলো, বুস্টিং বা পেইড অ্যাডভারটাইজিং করায় উপায় কী? বেশ কঠিন কিছু? একদমই না! সহজ কিছু ধাপ ধৈর্য্য ধরে সম্পন্ন করতে পারলেই আপনি এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারবেন।

আপনার ক্রেডিট কার্ড এনডোর্স করা

  • ক. কার্ডের সাহায্যে পেইজ বুস্ট করতে অবশ্যই যে ব্যক্তির নামে কার্ডটি আছে, তার একটি ভ্যালিড পাসপোর্টের প্রয়োজন হবে। তবে, এক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন,পাসপোর্টের মেয়াদ যখন শেষ হবে,তখন এই পাসপোর্ট দিয়ে আর বুস্ট করা যাবে না,এর আগে পাসপোর্টটি রিনিউ করে নিতে হবে আপনাদের।

পেইজ বুস্ট করতে মাস্টারকার্ড,ভিসা ইত্যাদি বহুল প্রচলিত কার্ডগুলো দিয়ে সহজেই পেইজ বুস্ট করা যায়। যে কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে, তার বয়স যতই হোক, পাসপোর্ট অনুযায়ী তিনি এক বছরে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার এন্ডোর্স করতে পারবেন। ধরা যাক, ২০২২ এর ফেব্রুয়ারি মাসে আপনি ৫ হাজার ডলার এনডোর্স করলেন এবং ফেব্রুয়ারির মাঝেই পুরোটি খরচ করে ফেললেন। সেক্ষেত্রে, ২০২৩ এর জানুয়ারি পর্যন্ত, অর্থাৎ পুরো এক বছরে আপনি আর কোনো ডলার এনডোর্স বা খরচ করা যায় না।

  • খ. একটি কার্ড এনডোর্সমেন্ট করলে এখানে একটি লিমিটেশন থাকে। ধরা যাক, রাতুল ব্যাংক থেকে কার্ড নিয়ে পাসপোর্ট এনডোর্স করতে গেলেন, এবং দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বললেন ২০০০ ডলার কার্ডে এনডোর্স করে দিতে। এর অর্থ, উক্ত বছর রাতুল সাহেব ঐ কার্ডের জন্য ২০০০ ডলার পর্যন্ত খরচ করতে পারবেন। বাকি যে ৩০০০ ডলার রয়ে গেলো,তা থেকে রাতুল সাহেব চাইলে পরবর্তীতে আরো কিছু ডলার এনডোর্স করতে পারবেন,তবে তা অবশ্যই মোট মিলিয়ে,বাৎসরিক হিসেবে ৫ হাজার ডলারের মাঝেই থাকতে হয়।

এই ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টরা পরামর্শ দেন, কখনোই পুরো লিমিট অর্থাৎ ৫ হাজার ডলার একবারে এনডোর্স না করতে। কেননা, আপনি ১ম বারেই পাঁচ হাজার ডলার এনডোর্স করে ফেলার পর, কোনো আকস্মিক, অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে আপনার ক্যাশ এনডোর্স করার প্রয়োজন হলো। তখন আবার একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ডলার এনডোর্সমেন্ট বাতিল করে ক্যাশে কনভার্টের দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাঝে দিয়ে যেতে হতে পারে।

  • গ. এই উক্ত কার্ডটি ‘ডুয়েল কারেন্সি’ সাপোর্ট করে কি না- তা যাচাই করে নিতে হবে। সাপোর্ট না করলে ভয় পাবার কোনো কারণ নেই, সংশ্লিষ্ট কোম্পানি/ব্যাঙ্কের গ্রাহকসেবায় ফোন দিয়ে সহজেই এই ফিচারটি চালু করে নেয়া যায়। অনেক ক্রেডিট কার্ডে উপরের সবগুলো ধাপ অনুসরণের পরও বুস্ট করা নাও যেতে পারে। সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে কার্ডটির ‘ই-কমার্স’ বা ‘অনলাইন ট্রাঞ্জেকশন’ ফিচারটি চালু নেই- এটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ফোন দিয়ে সহজেই চালু করে নেয়া সম্ভব হয়।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায় (Ways to earn online)

আপনার ফেসবুক বিজনেস/এ্যাড ম্যানেজার সেট করা

শুরুতে ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার অ্যাপটি ডাউনলোড করে সাইন-আপ করতে হবে। বিজনেসের ডিটেইলস, নিজের নাম দিয়ে ‘সাবমিট’ এ ক্লিক করুন। অন্তত একটি ফেসবুক পেইজ থাকতে হবে নিজের স্টার্টআপ / কোম্পানির, অন্যথায় বিজনেস ম্যানেজার কাজ করবে না। এর জন্য বিজনেস ম্যানেজারের হোমপেইজ > মোর টুলস > বিজনেস সেটিংস > অ্যাকাউন্টস > পেইজ এ গিয়ে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হয়।

আরো পড়ুনঃ উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ব্যায়াম

শেষ কথা 

অনেক ক্রেডিট কার্ডে উপরের সবগুলো ধাপ অনুসরণের পরও বুস্ট করা নাও যেতে পারে। সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে কার্ডটির ‘ই-কমার্স’ বা ‘অনলাইন ট্রাঞ্জেকশন’ ফিচারটি চালু নেই- এটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ফোন দিয়ে সহজেই চালু করে নেয়া সম্ভব হয়। আশা করছি আমাদের আজকের এই মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করতে হয় এই আর্টিকেলটি আপনার খুব উপকারে আসবে। মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং সম্পর্কে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।

আরো পড়ুনঃ মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

মোবাইলে ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করতে হয় সেই সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর / FAQ

প্রশ্ন ১: ফেসবুক পেইজ কিভাবে বুস্ট করতে হয়?

উত্তর:- আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে একটা ফেসবুক পেইজ খুলতে হবে। যেখানে আপনার বিজনেস রিলেটেড কনটেন্ট, ভিডিও বা ছবি দিতে হবে। সেই কন্টেন্ট গুলোর নিচেই লেখা থাকবে Boost। সেই বুস্ট বাটনে ক্লিক করলেই আপনি বুঝতে পারবেন কিভাবে পেইজ বুস্ট করতে হয়। এবং এই বুস্ট এর মাধ্যমেই ফেসবুকে পেইড এডস্ দেওয়া হয়,এখান থেকে আপনার ইনকাম আসবে।

প্রশ্ন ২: পোস্ট বুস্ট করলে কি হয়? 

উত্তর:- বুস্ট পোস্ট হলো পুরনো পোস্টের কিংবা নতুন কোন পোস্টের লেখাগুলো অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার একটি কৌশল বা মাধ্যম। এটা অনেকটা বিজ্ঞাপনের মত, বিজ্ঞাপন যেমন তার পণ্য সম্পর্কে অনেক বেশি মানুষকে জানানোর মাধ্যমে পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি করে ঠিক তেমনি ভাবে পোস্টের বুস্টিং ও পোস্টের রিচ বাড়িয়ে দেয়।

প্রশ্ন ৩: বুস্টিং অ্যালগরিদমের সুবিধা ও অসুবিধা। 

উত্তর:- বুস্টিং হলো একটি স্থিতিস্থাপক পদ্ধতি যা ওভার ফিটিংকে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বুস্ট করার একটি অসুবিধা হল এটি আউটলিয়ারদের প্রতি সংবেদনশীল কারণ প্রতিটি ক্লাসিফায়ার পূর্বসূরিদের ত্রুটিগুলো ঠিক করতে বাধ্য। পদ্ধতিটি বহিরাগতদের উপর খুব নির্ভরশীল।

প্রশ্ন ৪: ব্যাগিং নাকি বুস্টিং কোনটি ভালো?

উত্তর:- উচ্চ বৈচিত্র, কম পক্ষপাত, কম শব্দ আছে এমন ডেটার জন্য সর্বোত্তম ব্যাগিং। কারণ এটি মডেলের স্থায়িত্ব বাড়াতে পারে এবং এটি অতিরিক্ত ফিটিং ও কমাতে পারে। বুস্টিং কম ভিন্নতা, উচ্চ শব্দ, উচ্চ পক্ষপাত সহ ডেটার জন্য আরো উপযুক্ত। কারণ এটি নির্ভুলতা বাড়াতে পারে এবং এটা আন্ডারফিটিং কমাতে পারে।






#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Ok, Go it!