আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক?

কম্পিউটারের মূল ইতিহাস অনেকেরই অজানা। অনলাইনের বিভিন্ন ধরনের কাজ, ডাটা এন্টির কাজ সব ধরনের কাজই হচ্ছে এই বিশেষ যন্ত্র কম্পিউটারের মাধ্যমেই। এই কম্পিউটার কিন্তু একদিনে আসেনি, যুগ যুগ ধরে বিশেষজ্ঞদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমেই আবিষ্কৃত হয়েছে এই কম্পিউটার। 

কম্পিউটার সম্পর্কে, কম্পিউটারের জনক সম্পর্কে অথবা কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস ও কম্পিউটারের উদ্ভাবন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমাদের আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক এবং কম্পিউটার সম্পর্কে নানা অজানা তথ্য। তো চলুন প্রথমেই জেনে আসি, কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস কি? আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে, তিনি কোন দেশের নাগরিক ছিলেন বিস্তারিত তথ্য।

toc) #title=(Table of Content)

কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস 

বিংশ শতাব্দীতে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস সূত্রপাত হয়েছিলো। আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের প্রচলন এর অনেক আগেই যাত্রা শুরু করেছিলো প্রধানত তা একটি স্বতন্ত্র বিষয় হিসেবে। এই বিষয়ের উপর ধারণা পাওয়া গিয়েছিল প্রায় কয়েকশো বছর পূর্বে। কয়েক হাজার বছর আগে খ্রিষ্টপূর্ব প্রায় 3000 বছর আগে চীনে গণনার জন্য ব্যবহৃত হতো এ্যাবাকাস (Abacus)। প্রাচীন যুগের এই এ্যাবাকাস (Abacus) থেকেই কম্পিউটারের প্রথম চিন্তার সূত্রপাত হয়। এ্যাবাকাস (Abacus) থেকেই আধুনিক ক্যালকুলেটর তৈরির ধারণা এসেছে বলে ধারনা করা হয়। গোলচাকতির মাধ্যমে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে গণনার কাজ করা হতো। 

গাণিতিক মতবাদ গুলির প্রয়োগ ইত্যাদির ফলে বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হিসেবে প্রচলিত হয়। পরবর্তীকালে আরও বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র আবিষ্কার হয়। মূলত এরই মাধ্যমে পৃথিবী ব্যাপী এক বিরাট শিল্পের ভিত্তি তৈরি হয়। সক্রিয়ভাবে কম্পিউটারকে একবারে সংযুক্ত করা হয়নি। কম্পিউটার আবিষ্কারের পর আবারো কম্পিউটারকে আধুনিকভাবে তৈরি করা হয়েছিলো। যেন গুরুত্বপূর্ণ সকল প্রকার কাজ করতে সক্ষম হয় এবং কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করা যায়।

আধুনিক কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তার কারণ হচ্ছে প্রথম প্রোগ্রামেবল কম্পিউটিং মেশিন চার্লস ব্যাবেজ এর হাত ধরেই পৃথিবীর মানুষের নজর কেড়েছে। চার্লস ব্যাবেজের তৈরি ডিফারেন্সিয়াল ইঞ্জিন যা এমন একটি ইঞ্জিন যার মাধ্যমে কম্পিউটিং করার প্রক্রিয়াকে প্রসেস করা যেত। এবার চলুন জেনে আসি, আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে, তিনি কোন দেশের নাগরিক ছিলেন সেই সম্পর্কে। 

আরো পড়ুনঃ হঠাৎ ল্যাপটপ বা কম্পিউটার স্লো হয়ে গেলে যা করবেন

কম্পিউটারের যাত্রা কবে শুরু হয়েছিলো

১৮৮২ সালে বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার সম্পর্কে প্রথম ধারণা প্রদান করেছিলেন। তবে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার গুলি তৈরি শুরু হয়েছিল ১৯৪২ থেকে ১৯৬৬ এর মধ্যে। সেই যন্ত্রগুলি খুবই বড় ছিল যে, সেগুলো রাখার জন্য বা রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য বিশাল এক কক্ষের প্রয়োজন পড়তো। ১৯৪৩ সালে পৃথিবীর সর্বপ্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রনিক কম্পিউটার নির্মাণ করা হয়। যার নাম ছিলো ENIAC (Electronic Numerical Integrator And Computer) 

আরো পড়ুনঃ মোবাইল ঘড়ির দাম কত টাকা-মোবাইল ঘড়ির দাম কত

কম্পিউটারের উদ্ভাবন 

পূর্বের পৃথিবীতে ১৯২০ সালের কম্পিউটার বলতে কেরানী জাতীয় কর্মচারীদের বোঝানো হতো। সেই সময়ে যে সকল কর্মচারীদের কাজ ছিল বাণিজ্যিক অফিস সরকারি কার্যালয়, সামরিক বাহিনীর জন্য, গবেষণা কেন্দ্র, ক্যালেন্ডার প্রস্তুতি ও জ্যোতি বিজ্ঞান ইত্যাদির প্রয়োজনে বিভিন্ন বড় ছোট গণনা কার্যসম্পন্ন করা হতো। ১৯৩০ এর দশকে সাধারণত কম্পিউটিং কথাটি মেশিন অথবা এক ধরনের যন্ত্র বুঝতে শুরু করে। এবং সেই সকল গণনাকারী কর্মচারীদের কাজ তারা যান্ত্রিকভাবে করতে পারতো। 

তৎকালীন সময়ে চার্চ ট্যরিং থুসিস অনুযায়ী গাণিতিক সমাধান পদ্ধতিতে তখনই এফেক্টভলি অর্থাৎ কোন প্রকার পূর্বাহিত জ্ঞান ছাড়াই শুধুমাত্র কাগজ কলমে অনুসরণ করে সমাধান বের করা সম্ভব হতো। কম্পিউটিং মেশিনের ধারণা প্রধানত এই তত্ত্বের অনুরূপ ছিল। 

কম্পিউটিং যন্ত্রটিকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়, অ্যানালগ কম্পিউটিং এবং ডিজিটাল কম্পিউটিং।

অ্যানালগ কম্পিউটিং

অ্যানালগ কম্পিউটিং এর মাধ্যমে তখন তুলনার সাহায্যে কোন গণনা বা পাঠ নেওয়া হতো।

ডিজিটাল কম্পিউটিং

ডিজিটাল কম্পিউটিং যাতে গণনা, পাঠ নেওয়া, প্রকাশ করা এবং তথ্য বাচিয়ে রাখা সবই হয় সংখ্যার সাহায্যে। 

কম্পিউটার নামকরণ করা হয় ১৯৪০ এর দশকে কম্পিউটিং মেশিন নামটি সরিয়ে। কম্পিউটার যন্ত্র গুলো যান্ত্রিক উপায়ে শুধু নির্দেশ মেনে বিভিন্ন গণনার কাজে সম্পন্ন করা হতো। যা ১৯৩৬ এ প্রকাশিত জনক অ্যালান টুরিং এর মতো কার্য পদ্ধতি বিশিষ্ট ছিলো।

আরো পড়ুনঃ HDD এবং SSD এর মধ্যে পার্থক্য কি

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে 

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে, তিনি কোন দেশের নাগরিক? আধুনিক কম্পিউটারের জনক বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজকে বলা হয়। বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ ১৮১০ সালে একটি যন্ত্র আবিষ্কারের বিষয়ে ভাবেন, সর্ব প্রথম একটি যান্ত্রিক উপায়ের মাধ্যমে বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ সংখ্যা ও সারণি গণনা করার জন্য। উনার এই কম্পিউটার আবিষ্কার মূলত একবারের সম্ভব হয়নি এবং সক্রিয়ভাবে কম্পিউটারকে একবারে সংযুক্ত করা হয়নি। চার্লস ব্যাবেজ পরবর্তী সময়ে ১৮৩০ সালে তার পরিকল্পিত সেই যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন। তখন চার্লস ব্যাবেজের সেই আবিষ্কৃত যন্ত্রটি কোন প্রকার বুদ্ধিমত্তা ছাড়াই শুধু মাত্র গননার কাজ সম্পন্ন করতে পারতো। 

সেই যন্ত্রটিকে মূলত গণ্য করা হতো আধুনিক কম্পিউটারের প্রথম সংস্করণ হিসেবে। সেই সময় বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ এর আর্থিক সামর্থ্য না থাকার কারণে তার যন্ত্রটি পরিপূর্ণভাবে তৈরি করতে পারেননি। হাওয়ার্ড অ্যাইকন এর পরে চার্লস ব্যাবেজ প্রথম আধুনিক ভার্সনের কম্পিউটার তৈরি করেন সংখ্যা ও সারণি গণনা করার মাধ্যমে। সাধারণত এ কারণেই বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছিলো।

আরো পড়ুনঃ ওয়াটারপ্রুফ মোবাইল ঘড়ি (Waterproof Mobile gori)

তিনি কোন দেশের নাগরিক 

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে, তিনি কোন দেশের নাগরিক? অক্সফোর্ড ডিকশনারি অফ বায়োগ্রাফি তথ্য অনুসারে বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ এর জন্ম সম্ভবত ৪৪ ক্রসবি রো, ওয়ালওয়ার্থা রোড লন্ডন, ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। এই ঘটনা স্মরণ করায় মূলত লারকম স্ট্রিট এবং ওয়ালওয়ার্থ রোড জংশনে একটি নীল ফলক। এবং সেন্ট ম্যারি নিউইংটন লন্ডনের প্যারিস রেজিস্টারে দেখানো হয়েছিল যে বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ ১৭৯১ সালে ৬ জানুয়ারির জন্মগ্রহণ করেছিলেন। চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটারের জনক একজন ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন। তিনি একাধারে ছিলেন প্রকৌশলী, আবিষ্কারক, দার্শনিক এবং গণিতবিদ। বর্তমানে আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করে প্রায় সকল ধরনের তথ্য আদান-প্রদান ও বিভিন্ন ধরনের তাজ সম্পাদন করে থাকি। 

আরো পড়ুনঃ প্রিয় মানুষের জন্মদিনের শুভেচ্ছা

পার্সোনাল কম্পিউটারের জনক কে? 

পৃথিবীতে যে সব কম্পিউটার সব থেকে বেশি ব্যবহার করা হয়, সাধারণত সেই কম্পিউটারই পার্সোনাল কম্পিউটার নামে পরিচিত। আমাদের বিশ্বের প্রায় সব মানুষের হাতেই এখন স্মার্টফোন বিদ্যমান রয়েছে। এবং ব্যবহৃত হাতের এই মোবাইল ফোনটিও পার্সোনাল কম্পিউটারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এড রবার্টস কে পার্সোনাল কম্পিউটারের জনক বলা হয়। ১৯৭৫ সালে Altair ৮০০০ তৈরি করেছিলেন এড রবার্টস। এটি সাধারণত একটি প্রাথমিক ব্যক্তিগত কম্পিউটার যেটা উৎসাহীদের দ্বারা একত্রিত হতে পারে। এই কম্পিউটারটি ছিল সৌখিন এবং উদ্যোক্তাদের এজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছিল। 

প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল ব্যক্তিগত কম্পিউটার ছিল The Altair। উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিল গেটস এবং পল অ্যালেনরাও ছিলেন, যারা আলটেয়ার এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যার বিকাশের জন্য মাইক্রোসফ্ট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমাদের আজকের তথ্যপ্রযুক্তির যুগের জীবন যাপন এবং কাজ করার পদ্ধতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে। আলটেয়ারের সাফল্য ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার বিপ্লব সফুরিঙ্গে সাহায্য করেছিল। দৈনন্দিন জীবনে পার্সোনাল কম্পিউটার খুবই প্রচলিত রয়েছে। আমাদের সবার ক্ষেত্রে পার্সোনাল কম্পিউটার সব সময় ব্যবহৃত হয়। 

আরো পড়ুনঃ উত্তম সন্তান লাভের দোয়া ও আমল

সুপার কম্পিউটারের জনক কে? 

পৃথিবীর সব থেকে ক্ষতিসম্পন্ন কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটার। যে কম্পিউটার সর্বক্ষেত্রে ডাটাকে প্রচন্ড গতিতে প্রসেস করতে সক্ষম হয়। এই সুপার কম্পিউটার গুলোর মধ্যে হাজার হাজার প্রসেসর থাকে যা দ্বারা সব কম্পিউটাররা  একসাথে ব্যাপক ডাটা নিয়ে দ্রুত কাজ সম্পন্ন করতে পারে। একটি সাধারণ কম্পিউটারের তুলনায় সুপার কম্পিউটারের ক্ষমতা অনেকাংশ বেশি। 

১৯৬৪ সালে পৃথিবীতে সর্ব প্রথম এই সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল। সুপার কম্পিউটার খুব দ্রুত একসাথে অনেক কাজ করতে পারে। খুবই দ্রুত কাজ করার ফলে সুপার কম্পিউটার নামে পরিচিত লাভ করে। সাধারণত বেশিরভাগ সময় বৈজ্ঞানিক এমন ইঞ্জিনিয়াররা এই সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন। 

আরো পড়ুনঃ রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম

শেষ কথা 

আধুনিক পর্যায়ে উন্নতি করার মাধ্যমে কম্পিউটারের অনেক দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে যেকোনো তথ্য আদান-প্রদানের জন্য কম্পিউটারে ফলে একাধিক কাজ একসাথে করা সম্ভব হয়। কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই কম্পিউটারের আবিষ্কারক বা জনক সম্পর্কের যথেষ্ট জ্ঞান রাখা প্রয়োজন। আমাদের আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানাতে চেষ্টা করেছি, আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক এবং কম্পিউটার এর জনকের বিস্তারিত তথ্য।

আশা করি আপনি এই আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক? এই পোস্টটি পড়ে কিছুটা হলে উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আমাদের পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং বিভিন্ন ধরনের হেলথ টিপস্ পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার ৫টি উপায় আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার ৫টি উপায়

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক এই সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর / FAQ

প্রশ্ন: পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটারের নাম কি? 

উত্তর:- পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটারের নাম, 

এনিয়াক (ENIAC) হচ্ছে ইলেকট্রনিক নিউমেরিক্যাল ইন্টিগ্রেটর এন্ড কম্পিউটার (Electronic Numerical Integrator and Computer)। এটি হচ্ছে প্রথম প্রোগ্রাম চালানোর মতো ডিজিটাল কম্পিউটার। এটার থেকেই কম্পিউটার প্রজন্মের যাত্রা শুরু হয়। 

প্রশ্ন: কম্পিউটারের জনক কে? 

উত্তর:- চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনিই প্রথম অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেছিলেন, যার ফলে আধুনিক যুগের কম্পিউটার আবিষ্কার হয়। 

প্রশ্ন:- প্রথম মিনি কম্পিউটারের জনক কে? 

উত্তর:- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেড হফ, ফেডরিকো ফ্যাগিন, স্ট্যান মেজর এবং জাপানের মাসাতোশি শিমা ছিলেন মিনি কম্পিউটারের জনক।

প্রশ্ন:- কম্পিউটার কত প্রকার?

উত্তর:- বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার রয়েছে। তবে সাধারণত ব্যবহৃত ৭টি কম্পিউটার রয়েছে, যেমন- সুপার কম্পিউটার, মিনি কম্পিউটার, মেইনফ্রেম কম্পিউটার, পার্সোনাল কম্পিউটার (পিসি), মাইক্রোকন্ট্রোলার, ওয়ার্কস্টেশন কম্পিউটার এবং স্মার্টফোন। 

প্রশ্ন: কম্পিউটার মেমোরি বলতে কি বুঝায়?

উত্তর:- কম্পিউটার মেমোরি হচ্ছে মূলত একটি ডিভাইস। যা একটি ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটারের ব্যবহারের জন্য অস্থায়ী বা স্থায়ী ভিত্তিতে ডেটা বা প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়। 






#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Ok, Go it!